বারান্দার সেই মেয়েটি - MY LIFE MY STORY
MY LIFE MY STORY https://jfstorys.blogspot.com/2020/10/blog-post_21.html

বারান্দার সেই মেয়েটি

 শীতের কুয়াশায় যখন আধাঁরে ঘেরা রাত টা।

তখনি বাতাস এসে কাপিঁয়ে তোলে সবাই কে

এমনি শীতের রাতে সবাই ব্যাস্ত শীত থেকে নিজেকে নিজেকে রক্ষা করার জন্য।

চারিদিকের সব জানালা গুলো অফ।

.

.

.

তাও হালকা বেশ এ শীত নিজের উপস্থিতি বুঝিয়ে যায়।

আমি আমার আম্মুর পাশেই বসে আছি।হঠাৎ করে

একটা কল আসে।আমার মামাই কলটা করে।

হাসপাতালের এত কোলাহল এর মধ্যে কথা

বুঝবো না দেখে বারান্দায় গেলাম



.

.

এই শীতলতম বাতাসে কথা বলতে বলতে চোখ যায় আমার বিপরীত বারান্দায়।


এই শীত এ ভেতরে থাকা বড় দায় তার উপরে বারান্দায় ও রোগী আছে?

.

ভাবতেই অভাক হই।

তখন ঠিক করলাম বারান্দায় কারা আছে দেখে আসবো।

কিন্তু পরক্ষনেই ভাবলাম নাহ্

সকালে যাবো।এত রাত এ যাওয়াটা ঠিক হবেনা।তাই ভেতরে

.

.

এসেই ঘুমিয়ে পড়লাম।সকাল হওয়ার অপেক্ষায়,

পরদিন সকাল বেলা বেলায় সবাই যার যার নাস্তা খাওয়া নিয়ে ব্যাস্ত।এরই মাঝে আমি চলে গেলাম সেই বারান্দা টায়।

.

.

যা দেখবো বলে রাত থেকে অপেক্ষা করছিলাম।

গিয়ে দেখলাম বারান্দার এক পাশে ৩ জন রোগী পাশাপাশি কিন্তু

অন্য পাশে শুধু মাত্র একটা রোগী।

.

.

প্রত্যেক টা রোগীর পাশে তাদের আত্মীয়া রা আছে

কিন্তু এই মেয়েটার পাশে কেউ এই নেই।

এমন কি একই বারান্দায় অন্য পাশের রোগী গুলোর সামনে পর্দা লাগানো, যাতে বাতাস না আসে

.

.

অথচ এই মেয়েটার সামনে তা ও নেই।জীর্ণ শীর্ণ পোশাক এ পড়ে আছে সে।এলো কেশে,

গায়ে পরনে হাসপাতালের দেয়া বেডসীট গুলো।

.


কৌতুহল নিয়ে এই মেয়েটার কাছেই গেলাম।দেখলাম মেয়েটা শুয়ে আছে।কিন্তু তার চোখ বেয়ে পানি পড়তেছে।

.

.

আমাকে দেখতে পেয়েই সালাম দিলো।আমিও সালাম নিয়ে কথা বলা শুরু করি তার সাথে।যেহেতু কৌতুহল জাগল

তাই দ্বিধাবোধ না করেই কথোপকথন হতে থাকে আমাদের মধ্যে

মেয়েটির কথার মাঝে খুব সম্মান বোধ ফুটে উঠল

জিজ্ঞাসা করতে করতে তার ব্যাপারেই জিজ্ঞেস করে বসলাম

-তুমি একা কেনো?

-আমার কেউ নেই(কাঁদো কাঁদো কন্ঠে)

-কি বল কেউ নেই?

-হুম, নেই।

.

.

-এটা কি করে সম্ভব।

-হুম আপু,সম্ভব।

-তো হসপিটাল এ তুমি একা, তোমার দেখা শুনা কে করে?

-এখান কার এক ডাক্তার

-কি হয় ডাক্তার।

-ওহ্

-আচ্ছা, নাম কি তোমার?

.

-সীমা

-বাড়ি কোথায়?

-কুমিল্লা।

-কি বল,আমাদের পাশেই।তা খাইছো?সকালে।

.

.

-নাহ্

-কেন

-আমাকে কে এনে দিবে কিছু(কান্না করেই দিলো)


-কেন,তুমি কাউকে টাকা দিলেই তো এনে দিত।

-টাকা টা দিবো কিভাবে আমি যে.........

-তুমি কি?

-আমার যে তোমার মত স্বাভাবিক ভাবে দাড়াঁনোর শক্তি টা নেই

-কি বল তুমি

-হুম,আপু।আর কখনো পাবো কিনা জানিনা

-কেন পাবানা তুমি?

.

.

-কারণ আমার যে ঐ পা দুটোই নেই।

-মানে!!

-হ্যা।কেটে ফেলে দেওয়া হয়েছে।

-কেন।কি হলো পায়ে

-সে অনেক কথা।তোমার কি সময় হবে শুনার।

-হুম।শুনবো তো,বল তুমি।

-তুমি খুব ভালো আপু।আজ ২ মাস এই জায়গায় পড়ে আছি।কেউ একটু এসে দেখে ও নি।আর তুমি আমার

সাথে কথা বলতেছো।

.

.

হঠাৎ আমার ডাক পড়লো।আম্মু আামাকে খু্ঁজতেছে।

আমার বোন টি এসে বলল।ঘুম থেকে উঠে আমাকে

পাশে না দেখলেই আম্মু খোঁজা শুরু করে দেয়।

তখন মেয়েটি কান্না করা শুরু করল

.

.

-কি হলো।কান্না করতাছো কেন?

-তুমি যে এখন চলে যাবে।আর হয়তো আসবা না।

-আরেহ্ পাগলি একটা কে বলল আসবো না

-জানি আসবা না।

-ধুর, পাগলি,আমি আসবো।তোমার সব কথা যে আমার শুন। হয়নি।

-সত্যি আসবা

-হুম,সত্যি আসবো।

-আপু,তুমি খুবই ভালো।আচ্ছা তোমার আম্মুর কাছে যাও।

-হুম

.

.

আমাকে দেখতে না পেয়ে আম্মু খুব বকে দিল।

কিন্তু আমার ভাবনা ঐ মেয়েটা কে নিয়েই

কি এমন হলো যে পা কেটে ফেলেই দিলো।কৌতুহল বাড়তে লাগল।

আর ভাবতে লাগলাম কখন আবার একটু সুযোগ পাবো

.

.

মেয়েটার সাথে আবার কথা বলার।

এরই মধ্যে যারা আমাকে দেখেছে মেয়েটার সাথে কথা বলতে

তারা এসে আমাকে বারণ করে দিলো তার সাথে যেন আর কথা না বলি।

মেয়েটার থেকে হয়তো আমি অসুস্থ হয়ে যেতে পারি।

.

.

শুধু তাই নয়,আম্মুকে ও বলি দিলো তারা।

আম্মু ও ডিরেক্ট মানা করে দিল।আর যেন না যাই।

তখন ঐ মহিলাদের প্রতি খুব রাগ হলো।

একটা অসুস্থ মানুষের সাথে কথা বললে কি কেউ অসুস্থ হয়ে যায়?

হয়তো সে পোশাক আাশাক এ জীর্ণ শীর্ণ

.

.

কিন্তু

তার কথায় তো একবার ও তা প্রমাণ হয় নি।

সে তার কথা দিয়েই নিজেকে প্রমাণ করলো।

পোশাক দিয়ে কি করবো।আমি সময় পেলেই ওর কাছে আবার যাবো।

.

.

তখন আম্মু কে সবটা বলি।আম্মু আর কিছু বলে নাই।আমার ও বুঝতে বাকি রইলো না যে আম্মু আমাকে আর কিছু বলবে না।

-

.

.

সারাদিন এর ব্যাস্ততায় আর যাওয়া হলো না, সীমা নামের মেয়েটির কাছে।

বিভিন্ন কাজে প্রায় ভুলেই গিয়েছি।তবুও হঠাৎ করে মেয়েটির মুখ চোখে ভাসে।

নিশ্পাপ মুখটি তার।

.

.

তার প্রত্যেক টা নিঃশ্বাস এ হাজার আহাজারি প্রকাশ পাচ্ছে।

যেমন টা একজন দীর্ঘ দিনের ক্ষুদার্ত ব্যাক্তি খাবার পেলে প্রকাশ করে।

সব কাজ শেষ করার পর যখনি সূর্য ডুবে সন্ধ্যা নামল তখন

থেকে আমার আর কাজ নেই। হালকা কিছু নাস্তা খেয়ে আম্মুর সব রিপোর্ট দেখা শেষ করে বসে আছি।ঠিক তখনি মেয়েটার কথা মনে পড়লো।

এক নিমিষেই তার কাছে চলে গেলাম।যারা আমাকে বারণ করেছে তার কাছে না যেতে তারা সবাই তাকিয়ে রইলো।

.

.

এসব কিছু উপেক্ষা করে তার কাছে চলেই গেলাম।

আমাকে দেখতে পেয়েই মেয়েটি একটা হাসি দিয়ে সালাম দিলো

আমি ও হেসে সালাম নিলাম।

.

.

জিঙ্গাসা করলাম কিছু খেল কিনা।উত্তরে না বলে দিল

-কিছু খেলে?

-না

-কেন?

-খেতে ইচ্ছে করতেছে না।

-ওহ্

-হ্যাঁ

-দুপুরে খাইছো?

-হুম,খেলাম,তুমি।

-হ্যাঁ,আমিও।

.

.

-তুমি যে আমার কাছে আসবা আবার ভাবতে পারিনি

-কেন,আমি তো কথা দিলাম আবার আসবো।

-কেউ তো আসে না,তাই ভাবলাম তুমিও হয়তো মিথ্যে আশ্বাস দিয়েছো।

-ও,আচ্ছা।

-হুম

-তা,তোমার বাড়িতে কে আছে?

-কেউ নেই।

-কেউ নেই মানে কি?কেউ না কেউ তো আছে।তাই না।

-হ্যাঁ,তবে এখন আর নেই।

-আমি কি জানতে পারি,কে কে আছে?

.

.

-হ্যাঁ পারো।

-ঠিক আছে বল তাহলে।

-আমার আম্মু,আব্বু,আমরা ৩ বোন আর ২ ভাই আমাদের পরিবারে।

-ওহ্,আচ্ছা।

-হ্যাঁ,আপু।

-তুমি কি সবার বড়?

-বোনদের মধ্যে বড়,ভাইদের থেকে ছোট।

-ওহ্।আচ্ছা, তাহলে বল লা কেনো কেউ নেই।

-তাদের সাথে আমার কোনো যোগাযোগ নাই।তাই।

-কেন?

.

.

.

-সে অনেক কথা।

-বলা যাবে কি?

-নিশ্চই,কেন বলব না। তোমার মত কেউ এসে কথা বলে নি আমার সাথে।নিজের কষ্ট গুলো কারো সাথে আজ পর্যন্ত খুলে বলতে পারি নি।

জানো।এই মাস এই বারান্দা আমার কাছে ২ যুগ এর মত মনে হয়েছে।

সবসময় মনে হয় আমি কোনো জেল খানায় আছি।

সারাদিন রাত শুয়ে কাটিয়ে দি।

.

.

-বুঝলাম।

-আমার বিয়ে হয়েছে জানেন আপু।

-তাই?

-হুম,একটা ছেলে ও ছিলো।

-তাহলে ছেলে কোথায়?

-সে যে আার নেই এই পৃথীবিতে

-কি বল,কিভাবে?

-তার বয়স ছিলো ৪ বছর।

-তাহলে তো অনেক বড় হয়েছিলো।

-হ্যাঁ

.

.

-তোমার হাজবেন্ড কোথায়?

-চলে গেছে

-কোথায়?

-জানিনা,

-পরিবার এর সাথে যোগাযোগ নাই কেন?

-আমার আম্মু মারা যায় অসুস্থতায়,আব্বু আরেকটা বিয়ে করে আমাদের কে বাড়ি থেকে বের করে দেয়,আমার ভাইয়েরা বিয়ে করে নিজের মত এবং বোন গুলো তাদের সাথে থাকে।

-তো তুমি থাক না কেন?

-ভাগ্য বলতে পার। যাকে ভালোবেসেছি তাকে বিয়ে করেছি।ভাইরা এতে রাজি ছিল না। তবুও

তাদের অমতে করেছিলাম

.

.

-তো, সে তোমাকে ছাড়লো কেনো?

-জানিনা,ভাগ্য করে একটা ছেলে পেলাম।কিন্তু তার পিতা তাকে ছেড়ে চলে গেলো।

আমি আর আমার ছেলে পুরো একা হয়ে যাই।

যার জন্য পরিবার ছাড়া হলাম সে আজ আমাকে ছেড়ে চলে গেলো।

.

.

-খুব খারাপ লাগতেছে, তোমার কথা গুলো শুনে।

-আমার ভাগ্যে হয়তো লেখা ছিল তাই।

-তোমার ছেলে কিভাবে মারা গেলো?

-পুকুরে পড়ে।একদিন দুপুর বেলায়। তার পর থেকে আমি পুরো একা হয়ে গেলাম। আমার নিজের বলে কিছুই নেই।

আজ আমি শূন্য।

-মন খারাপ কর না।

.

-হুম,বুঝলাম,তো তোমার পরিবার এর সাথে আর যোগাযোগ করার চেষ্টা করনি?

-হুম,করেছি,কিন্তু লাভ হয়নি,আমাকে কেউ কাছে টেনে নেয় নি।

-এখানে আসছো কিভাবে?

-এখান কার ডাক্তার আমার আত্মীয় হয়।আমাদের বাড়ির পাশেই।

যখন আমার পরিবার আমার থেকে মুখ ফিরিয়ে নিলো।

তখন ইনি আমাকে আশ্রয় দেয়।কুমিল্লা থেকে চট্টগ্রাম নিয়ে আসে।

সে থেকে আমি তার কাছেই থাকি।

.

.

.

-সব তো জানা হলো,কিন্তু তুমি কেন হাঁটতে পারবানা সেটাই জানা হলো না।

.

.

.

মনে হয় খুব আঘাত করে ফেলেছি জিঙ্গাসা করে

কাদঁতেই থাকল।

শান্তনা দিয়ে আবার একই কথা বললাম

চুপ থেকে আবার বলা শুরু করল,

-একদিন সকাল ১০ টার দিক এ আমার ডাক্তার আআপু আমাকে হাসপাতাল নিয়ে আসছে।তার মেয়েটা বাসায় থাকবে না।আম্মুর সাথে থাকবে,তো ওনি কি করবে তাই আমাকে ও নিয়ে আসলো।

আমি বাসায় মেয়েটা কে নিয়েই থাকতাম।যেহেতু সে থাকতে চাইছে না তাই আমাকেও আসতে হলো।এটা নতুন না। প্রায় এমন হয়।

.

.

তো সেদিন আসার পর আপুর মেয়েটা বিরিয়ানি আর চকলেট খাবে বলে জেদ ধরলো।

আপুর ও তখন রাউন্ড এর সময়।আার তাছাড়া সেদিন ছিল আপুর জন্ম দিন।

সবাই তাকে দুষ্টামি করতে লাগল তাদের কে নাস্তা করানোর জন্য।

তো তিনি আমাকে ২০০০ টাকা হাতে ধরিয়ে দিলেন

দিয়ে বললেন।তাদের ৫ জন ডাক্তার এর জন্য বিরিয়ানি তার মেয়ে যা চায় তা আর আমি যা খেতে চাই তা কিনে আনার জন্য।

.

.

আমি গিয়ে কিনে আনলাম।যেহেতু দিন টা ছিল শনিবার,অনেক রোগী আসতেছে,পুরো বারান্দায় হাটার মত ও অবস্থা নেই।তাও কোনো রকম পার হয়ে আসতেছি,আাসার পথেই এক বৃদ্ধ মহিলা আমার হাতে খাওয়ার গুলা দেখে আমার কাছে খাবে বলে কান্না করতেছে।

কিন্তু এগুলো তো আমার জন্য না।

তুমি বল আমি এগুলো ক্যামনে দি?

.

-হুম,তারপর।

-তারপর আমি ওনাকে বললাম এগুলো আমার ডাক্তার আপুর জন্য। আমি এগুলো দিতে পারবো না

কিন্তু আমি আমার জন্য কিছু ভাত আর একটা পিস মাছ নিলাম।আপনাকে সেগুলো দিতে পারি।

ওনি রাজী হলো।

.

.

তো আমি আমার এখান থেকে প্রায় দিয়ে দিলাম।

সামান্য আমার জন্য রাখলাম।নয়তো ডাক্তার আপু দেখতে চাইলে কি বলবো।

তো দিয়ে যাওয়ার সময় দেখলাম সাদা কাপড় পরা এক সাধু লোক।দাঁড়ি অনেক লম্বা। দেখে ও ভয় পাওয়ার মত।

.

.

লোকটি আমার দিকে তাকিয়ে আমাকে অনেক গুলো পানি ছুড়েঁ মারলো।

পানি গুলো ছিল ঠান্ডা। আমার পায়ে পড়ল সেগুলো।

আমি কিছুই বললাম না।

-কেন বলনি?

-কি বলবো।চলে গেলাম।

-তো, কেন মারলো?

-জানিনা,আপু,আমি কখনো কারো ক্ষতি করিনি

তারপর ও কেন আমার সাথে এমন হয়? জানিনা।

-আচ্ছা, তারপর

-আমি আপুকে গিয়ে এসব কিছুই বলিনি

.

.

কিন্তু হঠাৎ রাত থেকেই দেখি পা গুলো কালো হয়ে যাচ্ছে

সাথে কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে। সকালে উঠতেও পারছিনা বিছানা থেকে।তারপর কষ্ট করে আপুর কাছে গিয়ে তাকে বললাম

তিনি আমাকে বকা দিছে আগে কেনো বলিনি।

তারপর আমার থেকে সব শুনে লোক টাকে খুজঁতে গেলো।কিন্তু পেলো না তার আগেই লোকটা উধাও হয়ে গেলো।

.

.

এরপর আমাকে হাসপাতাল এ ভর্তি করানো হয়

তাও কিছু হচ্ছিলো না

পা গুলো ধীরে ধীরে পচেঁ যাচ্ছিলো

তাই কেটে ফেলে দিলো।সেই থেকে আজ ৪ মাস এই বারান্দার ধারে আমি পড়ে আছি একা।

-ওহ্।খুব খারাপ লাগলো শুনে।দেখবা তোমার ভালো হবে।

এখন আমি যাই। আম্মু ডাকবে নয়তো।আবার আসবো।ভালো থেকো।

-তুমিও ভালো থেকো আপু।দোয়া করিও আমার জন্য

-হুম।অবশ্যই।













































অন্যদের সাথে শেয়ার করুন

6 Comments

দয়া করে নীতিমালা মেনে মন্তব্য করুন ??

  1. আপনার গল্প আমার অনেক ভালো লেগেছে। তবে কি জানেন, বাস্তবতা অনেক কঠিন। দিনশেষে আমরা সবাই একা। এভাবে প্রতিদিন গল্প দিবেন, আমি আপনার গল্প পরবো আর আপনাকে ভালোবাসবো। কারণ, আমি আপনার লেখার মাধ্যমে আপনার প্রেমে পরে গেছি। আজকের মতো এখানেই থাক, পরবর্তীতে আরো গল্প দিয়ে আপনাকে ভালোবাসার সুযোগ করে দিবেন।

    আপনার একান্ত প্রিয় মানুষ
    আমি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ধন্যবাদ এভাবে উৎসাহ এবং অনুপ্রেরণা দেওয়ার জন্য। আপনাদের ভালোবাসা নিয়েই সামনে এগিয়ে যাব।

      মুছুন
  2. অধীর আগ্রহে প্রহর গুনছি আপনার পরবর্তী লেখার জন্য। সরি ফর দ্যাট, আগের কমেন্টটা মজা করে ছিল। এবার সিরিয়াসলি বললাম।

    আপনার গল্পের লেখাতো আসলেই ওয়ার্ল্ড ক্লাস। তবে যদি লেখার মধ্যে স্পেসিংটা সামান্য মাত্রায় কম হয়, তাহলে আমার জন্য একটু পরতে সুবিধে হয়।

    শুধুমাত্র প্যারা প্যারা আকারে থাকবে। আপনার বুঝার সুবিধার্থে এই কমেন্টটা, প্যারা আকারে দিলাম। আপনার জন্য শুভ কামনা রইল (মন থেকে বললাম)।

    ইতি
    আপনার একান্ত প্রিয় মানুষ
    আমি

    উত্তরমুছুন
    উত্তরগুলি
    1. ঠিক আছে। কষ্ট টা কমিয়ে আনার চেষ্টা করবো।ধন্যবাদ

      মুছুন
  3. খুব, ভালো লাগছে, আপনার লেখা.
    এভাবে সামনে এগিয়ে যান।
    আর ভালো ভালো লেখা গল্প উপহার দেন।
    তবে মনে রাখবেন। জীবনে কখনও নিজে কে একা মনে করবেন না।
    ভালো লাগা খারাপ লাগা সব কিছু।

    লেখার মাঝে প্রকাশ করে দিন।

    দিন শেষে অনেক ভালো পিল করবেন।

    Always Support You.
    Dear♥

    উত্তরমুছুন

ক্যাটাগরি